পূরবী -৮৩
অভিজিৎ চৌধুরী
ফুটবলে রবীন্দ্রনাথের আগ্রহের ফসল মোহনবাগানে খেলতে পাঠানো এক যুবককে।বোধহয় সূর্য নাম।তথ্য ঘাঁটতে ইচ্ছে করছে না।সেই ছেলেটি শেষমেশ ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে খেলে।
তীর্থের কিশোরবেলা জুড়ে ছিল ফুটবল।কোনদিনই ফুটবলার হওয়ার জন্য খেলেনি সে।খেলত নিছক আনন্দে। সেই আনন্দে সবুজ মাঠ,সেমিফাইনালে ওঠা,ফাইনালে হারা এসব থাকত।
তবে রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে মেয়েদের আত্মরক্ষার জন্য প্রশিক্ষণ দিতে জাপানি কুস্তিগীর এনেছিলেন।মেয়েরা কেউ এগিয়ে না এলে লিখলেন,সংকোচেরই বিহ্বলতা নিজেরই অপমান।
রথী লিখেছিলেন,বাবা অনায়াসে পদ্মা পার করতেন তখন।
তবুও নির্জনতা,প্রকৃতির কাছে যাওয়া ছিল খেলায় খেলায় কাটানো সারাবেলা।
প্রকৃতির কোলে মানুষ কি স্বাভাবিকভাবে ঝরে পড়তে পারে!
না,রবীন্দ্রনাথও পারেননি।
শল্য চিকিৎসায় সংজ্ঞা হারিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
আমি চিত্রাঙ্গদা, রাজেন্দ্রনন্দিনী।
সেই রাজেন্দ্রাণীকে ফেলে তিনি চলে গেলেন কি কিন্নরের দেশে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন