রক্ষাকবচ
কাশীনাথ সাহা
ঘরের থেকে বেরিয়ে ছিলাম জরুরী এক কাজে
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত বারোটা বাজে।
একা একাই পথ হাঁটছি নদীর ধারে ধারে
নির্জন পথে আর কেউ নেই সবাই ঘুমের ঘোরে।
চারিদিকে আর কেউ নেই জনমানব শূন্য
আমিই শুধু একলা পথে জরুরী কাজের জন্য।
কিছুটা পথ যাওয়ার পরে অবাক কান্ড একী
ঝোপের পাশে ঘোমটা পরা শাঁকচুন্নি দেখি।
আমাকে দেখে শাঁকচুন্নির ফোকলা মুখে হাসি
বলল, তুই কবিতা লিখিস তোর নাম তো কাশী?
আজগুবি তোর কবিতা পড়েই আমার এমন দশা
ঘাড় মটকে খাবো তোকে দিয়ে পেঁয়াজ শশা।
করজোড়ে বলি থামো শাঁকচুন্নি দিদি
দুঃখের কথা বলছি তোমায় একটু শোন যদি।
হাঁচি-কাশি হচ্ছে ভীষণ সাথে আছে জ্বর।
শাঁকচুন্নি লাফিয়ে বলে তাহলে তুই সর।
না না বাবা ছোঁবনা তোকে ছোঁয়াচে রোগ ভারি
চারিদিকে এখন শুনি চলছে মহামারী,
বহুদিন খাইনি মানুষ, ইচ্ছে ছিল তাই
কবি মানুষের ঘাড় মটকে কবির রক্ত খাই।
কিন্তু তোকে ছোঁয়াও নিষেধ, পালিয়ে নিজেই বাঁচি
রক্ষা পেয়ে তখন আমি জোরসে দিলাম হাঁচি৷
কাশীনাথ সাহা
ঘরের থেকে বেরিয়ে ছিলাম জরুরী এক কাজে
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত বারোটা বাজে।
একা একাই পথ হাঁটছি নদীর ধারে ধারে
নির্জন পথে আর কেউ নেই সবাই ঘুমের ঘোরে।
চারিদিকে আর কেউ নেই জনমানব শূন্য
আমিই শুধু একলা পথে জরুরী কাজের জন্য।
কিছুটা পথ যাওয়ার পরে অবাক কান্ড একী
ঝোপের পাশে ঘোমটা পরা শাঁকচুন্নি দেখি।
আমাকে দেখে শাঁকচুন্নির ফোকলা মুখে হাসি
বলল, তুই কবিতা লিখিস তোর নাম তো কাশী?
আজগুবি তোর কবিতা পড়েই আমার এমন দশা
ঘাড় মটকে খাবো তোকে দিয়ে পেঁয়াজ শশা।
করজোড়ে বলি থামো শাঁকচুন্নি দিদি
দুঃখের কথা বলছি তোমায় একটু শোন যদি।
হাঁচি-কাশি হচ্ছে ভীষণ সাথে আছে জ্বর।
শাঁকচুন্নি লাফিয়ে বলে তাহলে তুই সর।
না না বাবা ছোঁবনা তোকে ছোঁয়াচে রোগ ভারি
চারিদিকে এখন শুনি চলছে মহামারী,
বহুদিন খাইনি মানুষ, ইচ্ছে ছিল তাই
কবি মানুষের ঘাড় মটকে কবির রক্ত খাই।
কিন্তু তোকে ছোঁয়াও নিষেধ, পালিয়ে নিজেই বাঁচি
রক্ষা পেয়ে তখন আমি জোরসে দিলাম হাঁচি৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন