সৌমিত্র রায় -এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
২৪.
দুটি তারিখ-কথা।বা দুটি তারিখের বৃত্তান্ত।যেভাবেই বলি না কেন তারিখদুটির অবস্থানগত কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যাবে না। যে যার নিজের আসনে বসে থাকবে।
কালগণনার হিসেবে ২৪ এপ্রিল দু-সপ্তাহ বড়ো ২৪ বৈশাখের থেকে। ২৪ বৈশাখ-কে সরাসরি অনুবাদ করলে পাওয়া যায় ৮ মে।
কাজেই আগের কথা আগেই আসা উচিত।কবিতাপাক্ষিক-এর বর্ষ পূর্তি উৎসব হবে পুরুলিয়ার আদ্রায়। আর কারা উদ্যোক্তা শুনলে চমকে যাবেন। বিদ্যুৎ পরামাণিক এবং চঞ্চল দুবে নামক দুই প্রায় সদ্য যুবক। কিছুটা সহযোগিতা ছিল দেবাশিস সরকেল-এর।
এই উৎসব -এর আমন্ত্রণপত্র খুঁজে পেলাম। সেই পত্রে ভবদীয় -র নীচের লাইনে যে নামগুলি ছিল :
চঞ্চল দুবে দেবাশিস সরখেল বিদ্যুৎ পরামাণিক রুদ্র পতি সঞ্জয় চক্রবর্তী।আরো উল্লেখ ছিল :
অনুষ্ঠান -সভাপতি অধ্যাঈপক স্বর্ণকমল দত্ত।
কলকাতা থেকে আদ্রাচক্রধরপুর- এ আমরা যে কজন গিয়েছিলাম , তাঁরা হলেন -- শান্তিময় মুখোপাধ্যায় সুমিতেশ সরকার জ্যোতিপ্রকাশ রায় রফিক উল ইসলাম এবং আমি।সম্ভবত বাঁকুড়া এবং মেদিনীপুর জেলার কবিরা বিভিন্ন স্টেশন থেকে ওই ট্রেনেই উঠেছিল।
কবিতাপাক্ষিক-এর পক্ষে বক্তব্য বলেছিলাম আমি। কবিতা পাঠ করেছিলেন : অমিতকুমার নাথ পার্থপ্রতিম আচার্য চিন্ময়ী বিশ্বাস মলয়শংকর মণ্ডল অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় শচীদুলাল ভট্টাচার্য অনিন্দ্য রায় নয়ন রায় সত্যসাধন চেল প্রদীপ শর্মা সুব্রত চেল নির্মল রায় জ্যোতিপ্রসাদ রায় গৌতমকুমার দাস প্রফুল্ল পাল শ্যামল বিশ্বাস দিব্যেন্দু রায় অগ্নিবর্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় তপন ত্রিপাঠী রফিক উল ইসলাম প্রণব চট্টোপাধ্যায় সুমিতেশ সরকার নয়নতারা তন্তুবায় চূড়ামণি ঘোষ কালীপদ কোঙার কাজল সরকার নীলিমা সরকার শান্তিময় মুখোপাধ্যায় শ্যামল বেরা মানসকুমার চিনি অশোক বাগ কৃষ্ণেন্দু দত্ত রুদ্র পতি দেবাশিস দণ্ড অরবিন্দ ফৌফদার স্নেহাশিস মুখোপাধ্যায় শেখ আপতার আলি সনৎ মহাপাত্র চঞ্চল দুবে বিদ্যুৎ পরামাণিক প্রশান্ত পাল।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিলেন : মোহিনীমোহন গঙ্গোপাধ্যায় স্বর্ণকমল দত্ত এবং বিমলকান্তি ভট্টাচার্য।
আমি এখন অবাক হয়ে ভাবি চঞ্চল এবং বিদ্যুৎ-এর মতো দুই নবীন যুবক যে অসাধ্য সাধন করেছিল , থার কোনো তুলনা কবিসভার ইতিহাসে পাওয়া যাবে না। আজ কবিতাপাক্ষিক-এর যে ঐতিহ্য তার ভৃমিকা অন্য কারো থেকে কম নয় চঞ্চল-বিদ্যুৎ-এর।দেবাশিস সরখেল-এর ও।
২৪ শে বৈশাখকথার জন্য আরো ২৪ ঘণ্টা
প্রভাত চৌধুরী
২৪.
দুটি তারিখ-কথা।বা দুটি তারিখের বৃত্তান্ত।যেভাবেই বলি না কেন তারিখদুটির অবস্থানগত কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যাবে না। যে যার নিজের আসনে বসে থাকবে।
কালগণনার হিসেবে ২৪ এপ্রিল দু-সপ্তাহ বড়ো ২৪ বৈশাখের থেকে। ২৪ বৈশাখ-কে সরাসরি অনুবাদ করলে পাওয়া যায় ৮ মে।
কাজেই আগের কথা আগেই আসা উচিত।কবিতাপাক্ষিক-এর বর্ষ পূর্তি উৎসব হবে পুরুলিয়ার আদ্রায়। আর কারা উদ্যোক্তা শুনলে চমকে যাবেন। বিদ্যুৎ পরামাণিক এবং চঞ্চল দুবে নামক দুই প্রায় সদ্য যুবক। কিছুটা সহযোগিতা ছিল দেবাশিস সরকেল-এর।
এই উৎসব -এর আমন্ত্রণপত্র খুঁজে পেলাম। সেই পত্রে ভবদীয় -র নীচের লাইনে যে নামগুলি ছিল :
চঞ্চল দুবে দেবাশিস সরখেল বিদ্যুৎ পরামাণিক রুদ্র পতি সঞ্জয় চক্রবর্তী।আরো উল্লেখ ছিল :
অনুষ্ঠান -সভাপতি অধ্যাঈপক স্বর্ণকমল দত্ত।
কলকাতা থেকে আদ্রাচক্রধরপুর- এ আমরা যে কজন গিয়েছিলাম , তাঁরা হলেন -- শান্তিময় মুখোপাধ্যায় সুমিতেশ সরকার জ্যোতিপ্রকাশ রায় রফিক উল ইসলাম এবং আমি।সম্ভবত বাঁকুড়া এবং মেদিনীপুর জেলার কবিরা বিভিন্ন স্টেশন থেকে ওই ট্রেনেই উঠেছিল।
কবিতাপাক্ষিক-এর পক্ষে বক্তব্য বলেছিলাম আমি। কবিতা পাঠ করেছিলেন : অমিতকুমার নাথ পার্থপ্রতিম আচার্য চিন্ময়ী বিশ্বাস মলয়শংকর মণ্ডল অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় শচীদুলাল ভট্টাচার্য অনিন্দ্য রায় নয়ন রায় সত্যসাধন চেল প্রদীপ শর্মা সুব্রত চেল নির্মল রায় জ্যোতিপ্রসাদ রায় গৌতমকুমার দাস প্রফুল্ল পাল শ্যামল বিশ্বাস দিব্যেন্দু রায় অগ্নিবর্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় তপন ত্রিপাঠী রফিক উল ইসলাম প্রণব চট্টোপাধ্যায় সুমিতেশ সরকার নয়নতারা তন্তুবায় চূড়ামণি ঘোষ কালীপদ কোঙার কাজল সরকার নীলিমা সরকার শান্তিময় মুখোপাধ্যায় শ্যামল বেরা মানসকুমার চিনি অশোক বাগ কৃষ্ণেন্দু দত্ত রুদ্র পতি দেবাশিস দণ্ড অরবিন্দ ফৌফদার স্নেহাশিস মুখোপাধ্যায় শেখ আপতার আলি সনৎ মহাপাত্র চঞ্চল দুবে বিদ্যুৎ পরামাণিক প্রশান্ত পাল।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিলেন : মোহিনীমোহন গঙ্গোপাধ্যায় স্বর্ণকমল দত্ত এবং বিমলকান্তি ভট্টাচার্য।
আমি এখন অবাক হয়ে ভাবি চঞ্চল এবং বিদ্যুৎ-এর মতো দুই নবীন যুবক যে অসাধ্য সাধন করেছিল , থার কোনো তুলনা কবিসভার ইতিহাসে পাওয়া যাবে না। আজ কবিতাপাক্ষিক-এর যে ঐতিহ্য তার ভৃমিকা অন্য কারো থেকে কম নয় চঞ্চল-বিদ্যুৎ-এর।দেবাশিস সরখেল-এর ও।
২৪ শে বৈশাখকথার জন্য আরো ২৪ ঘণ্টা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন