সৌমিত্র রায় - এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
১৯৩.
এখন শুরু হোক কবিতপাঠ।
□ কবি , শুধু কবি চারপাশে , কবিতাপাঠ ও কবিতাশোনা
কবিতাপাক্ষিক সম্মান প্রাপক কবিরা-- অভিজিৎ চৌধুরী দীপ সাউ রিমি দে সৌমিত্র রায় কবিতা পড়ল। কবিতাপাক্ষিক স্মারক সম্মান প্রাপক লোকসংস্কৃতি গবেষক শক্তিনাথ ঝা কবিতাপাক্ষিককে এই দীর্ঘদিনের অদম্য প্রয়াসের জন্য সাধুবাদ জানান।এই পর্যন্ত সঞ্চালনায় ছিল রবীন্দু বিশ্বাস। এরপর সঞ্চালনা ঠাকুরদাস চট্টোপাধ্যায় -এর।
কবিতাপাঠের নামগুলি :
শুভাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বিশাল ভদ্র প্রদীপ ঘোষ পিউ ভট্টাচার্য নমিতা চৌধুরী নীলিমা সাহা শুভম মুরারি সিংহ হীরক মুখোপাধ্যায় পাপড়ি ভট্টাচার্য মধুছন্দা মিত্রঘোষ নিখিলকুমার সরকার অমিত কাশ্যপ রুদ্র কিংশুক দীপংকর ঘোষ তাপসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ভগবাহাদুর সিং সজল দে গৌতমকুমার মল্লিক বঙ্কিম কর্মকার বিকাশরঞ্জন ভুঁই তিমিরকান্তি নভনীল চট্টোপাধ্যায় স্নেহাশিস মুখোপাধ্যায় নয়ন রায় উৎপল মান প্রণব চট্টোপাধ্যায় আনন্দ চট্টোপাধ্যায় দেবাশিস ভট্টাচার্য উৎপল সাহা গোপাল দাশ ব্রজকুমার সরকার মোহন সিংহ সমরেন্দ্র রায় রজতশুভ্র গুপ্ত পিনাকীরঞ্জন সামন্ত গৌরাঙ্গ মিত্র অপূর্বকূমার মাইতি হরিসাধন চন্দ হীরালাল ঘোষ রাজা মুখার্জি নাসের হোসেন প্রমুখ।
এছাড়া ছিলেন গৌর কারক সচ্চিদানন্দ হালদার সায়ন্তন ঠাকুর সৌমেন চট্টোপাধ্যায় উত্তমকুমার চক্রবর্তী প্রদীপ বিশ্বাস সঞ্জয় রক্ষিত সুদীপ মণ্ডল শরণাগত দাঁ বর্ণালি সাহা লীনা চৌধুরী যূথিকা চৌধুরী শুভ্রা চৌধুরী শুক্লা চৌধুরী নরেন ঘোষ সুমিতেশ সরকার প্রমুখ।
যেসব কবি কবিতা পড়েননি , কিন্তু মন দিয়ে কবিতা শুনেছিলেন তাঁদের কয়েকজনের নাম :
শঙ্খ ঘোষ রবীন্দু বিশ্বাস ঈশ্বর ত্রিপাঠি শান্তনু বন্দ্যো- পাধ্যায় ঠাকুরদাস চট্টোপাধ্যায় শ্যামলবরণ সাহা সুবীর ঘোষ রাজকল্যাণ চেল সত্যসাধন চেল সুব্রত চেল কবিতাপাক্ষিকের বইপত্র বিক্রির দায়িত্বে ছিল গৌরাঙ্গ মিত্র মুরারি সিংহ সৌমিত্র রায় শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় নীলার্ণব চক্রবর্তী। তবে বিক্রি আশানুরৃপ হয়নি ৷
□ শঙ্খ ঘোষকে নিয়ে ফেরা, পানাগড়ে সিঙাড়া লিট্টি চা
টাটাসুমোয় উৎসব থেকে ফেরার সময় ড্রাইভারের পাশে বসেছিল গৌরাঙ্গ এবং প্রদীপ। মাঝের সিটে শঙ্খ ঘোষ নমিতা শুভাশিস। পেছনের সিটে নাসের বিশাল ও শান্তনু।নাসেরের ঘোষণার পর শান্তনু-র বাঁশি হয়েছিল । শান্তনু থামতেই শঙ্খদা জিজ্ঞেস করলেন, আর হবে না ? নাসের বলেছিল, হবে হবে, এখন বাঁশিই হবে। হলও তাই।
পানাগড়ে নেমে খাওয়া হল সিঙাড়া, লিট্টি ও চা। মগরা-তে গাড়ির তেল ভরা হল।
এরপর গাড়ি এসে পৌঁছল ঈশ্বরচন্দ্র নিবাসে। নাসের ও শুভাশিস শঙ্খদাকে পৌঁছে দিল ঘরে ।
সুমো নিয়ে ফিরে গেল প্রদীপ এবং গৌরাঙ্গ । শুভাশিস বইপত্র সহ নিজগৃহ, সল্টলেক। বাকিরা অন্য গাড়িতে বাইপাশ ধরে এগিয়ে গেলেন।
গড়িয়াহাট কানেকটার ধরে গড়িয়াহাটে নেমেছিল বিশাল শান্তনু ।আর সেলিমপুর রিক্সাস্ট্যান্ডে নমিতা ও নাসের।
নাসের লিখেছিল : প্রভাতদা পরে আপসোস করে বলেছিলেন , এই প্রথম কবিতাপাক্ষিকের কোনো অনুষ্ঠানে অনেকের সঙ্গে জার্নি করা হল না।
তবে সামগ্রিক যে সফলতা তার কাছে এই আপসোস তুচ্ছ হয়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন