সৌমিত্র রায় - এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
৪৭.
সন্ধের অনুষ্ঠানের আগে আরো যাঁরা কবিতা পাঠ করেছিলেন সেই নামগুলি জানিয়ে রাখছি।
সমরেন্দ্র রায় শুভব্রত দত্তগুপ্ত নুরুল আমিন বিশ্বা
স মানবেন্দ্রনাথ সাহা ইন্দ্রনীল রায় তিলক সরকার কুমুদ চক্রবর্তী এম. নাজিম আব্বুস শুক্কুর সরকার রঘুনাথ চট্টোপাধ্যায় মলয় মিশ্র জ্যোৎস্না সেন রাজন গঙ্গোপাধ্যায় লিপিকা ঘোষ সুশান্ত বিশ্বাস আরতি মজুমদার সাদিক সরকার।
উপস্থিত থেকেও কবিতা পড়েননি এমন কয়েকজন :
রকিউদ্দিন ইউসুফ কৃষ্ণেন্দু ঘোষ শুভ চট্টোপাধ্যায় অনুপম ভট্টাচার্য।
আরো কিছু নাম যে বাদ থেকে গেল তার গ্যারান্টি দিলাম না।
এবার সন্ধের অনুষ্ঠানে । অনুষ্ঠানটিকে অর্জুন মিশ্র বা নাসের হোসেন নামকরণ করেছিল :
' অরণি ' -র আবৃত্তি ও ' দীধিতি ' -র ভারতপথিক।
মৃণাল রায় - এর ' অরণি ' - র অনুষ্ঠানে ছিল কবিতা পাঠের সঙ্গে বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার গান 'পাথরে পাথরে নাচে আগুন '।
এরপর দীধিতি-র নৃত্যগীতের অনুষ্ঠান ' ভারত পথিক '। যার উদ্দেশ্য ছিল ' প্রাদেশিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি স্থাপন '।
এই অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেছিল কিশোরীরা।নাম : শাঁওলী শুচিস্মিতা বনানী তানিয়া প্রিয়াংকা মামাই মৌমিতা অনন্যা দেবমিতা মৌসুমী সোমদত্তা সুপর্ণা রুচিস্মিতা ইভা সোমা আভেরী শ্রাবন্তী চন্দনা দেবলীনা।
কণ্ঠসংগীত : লাইলী পিয়ালি সুরথ সৌমিত্র সঞ্জীব।
পাঠ : অরিন্দম প্রশান্ত রৃপসা।
যন্ত্রানুষঙ্গে : সৌমেন্দু সুব্রত বাবন গৌতম।
নৃত্য পরিচালনা : ইভা সেন।
সংগীত পরিচালনা : লাইলী সেনগুপ্ত।
দুটি বাদে সব গান সংগ্রহ : ঝর্না ব্যানার্জি। নাচের বিশেষ মুদ্রাগুলিও তিনিই নির্বাচন করে দিয়েছিলেন।
রাজস্থান ও পাঞ্জাবের গানদুটি সংগ্রহ : আশিস উপাধ্যায়।
এইসব কিছুকে মিলিয়ে বা মিশিয়ে আলেখ্যটি সাজিয়েছিলেন সঞ্জীব সেনগুপ্ত।
অনুষ্ঠান শেষ হবার পর মান্যবর শঙ্খ ঘোষ স্ব-ইচ্ছায় মঞ্চে উঠে শিল্পীদের সঙ্গে দ্যাখা করেন।
এটিকে আমাদের বড়ো অর্জন বলেই আমি মনে করি।
আগামীকাল অন্যদেশ।
প্রভাত চৌধুরী
৪৭.
সন্ধের অনুষ্ঠানের আগে আরো যাঁরা কবিতা পাঠ করেছিলেন সেই নামগুলি জানিয়ে রাখছি।
সমরেন্দ্র রায় শুভব্রত দত্তগুপ্ত নুরুল আমিন বিশ্বা
স মানবেন্দ্রনাথ সাহা ইন্দ্রনীল রায় তিলক সরকার কুমুদ চক্রবর্তী এম. নাজিম আব্বুস শুক্কুর সরকার রঘুনাথ চট্টোপাধ্যায় মলয় মিশ্র জ্যোৎস্না সেন রাজন গঙ্গোপাধ্যায় লিপিকা ঘোষ সুশান্ত বিশ্বাস আরতি মজুমদার সাদিক সরকার।
উপস্থিত থেকেও কবিতা পড়েননি এমন কয়েকজন :
রকিউদ্দিন ইউসুফ কৃষ্ণেন্দু ঘোষ শুভ চট্টোপাধ্যায় অনুপম ভট্টাচার্য।
আরো কিছু নাম যে বাদ থেকে গেল তার গ্যারান্টি দিলাম না।
এবার সন্ধের অনুষ্ঠানে । অনুষ্ঠানটিকে অর্জুন মিশ্র বা নাসের হোসেন নামকরণ করেছিল :
' অরণি ' -র আবৃত্তি ও ' দীধিতি ' -র ভারতপথিক।
মৃণাল রায় - এর ' অরণি ' - র অনুষ্ঠানে ছিল কবিতা পাঠের সঙ্গে বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার গান 'পাথরে পাথরে নাচে আগুন '।
এরপর দীধিতি-র নৃত্যগীতের অনুষ্ঠান ' ভারত পথিক '। যার উদ্দেশ্য ছিল ' প্রাদেশিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি স্থাপন '।
এই অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেছিল কিশোরীরা।নাম : শাঁওলী শুচিস্মিতা বনানী তানিয়া প্রিয়াংকা মামাই মৌমিতা অনন্যা দেবমিতা মৌসুমী সোমদত্তা সুপর্ণা রুচিস্মিতা ইভা সোমা আভেরী শ্রাবন্তী চন্দনা দেবলীনা।
কণ্ঠসংগীত : লাইলী পিয়ালি সুরথ সৌমিত্র সঞ্জীব।
পাঠ : অরিন্দম প্রশান্ত রৃপসা।
যন্ত্রানুষঙ্গে : সৌমেন্দু সুব্রত বাবন গৌতম।
নৃত্য পরিচালনা : ইভা সেন।
সংগীত পরিচালনা : লাইলী সেনগুপ্ত।
দুটি বাদে সব গান সংগ্রহ : ঝর্না ব্যানার্জি। নাচের বিশেষ মুদ্রাগুলিও তিনিই নির্বাচন করে দিয়েছিলেন।
রাজস্থান ও পাঞ্জাবের গানদুটি সংগ্রহ : আশিস উপাধ্যায়।
এইসব কিছুকে মিলিয়ে বা মিশিয়ে আলেখ্যটি সাজিয়েছিলেন সঞ্জীব সেনগুপ্ত।
অনুষ্ঠান শেষ হবার পর মান্যবর শঙ্খ ঘোষ স্ব-ইচ্ছায় মঞ্চে উঠে শিল্পীদের সঙ্গে দ্যাখা করেন।
এটিকে আমাদের বড়ো অর্জন বলেই আমি মনে করি।
আগামীকাল অন্যদেশ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন