কিছু বই কিছু কথা ।।নীলাঞ্জন কুমার
শ্রেষ্ঠ প্রেমের পদ্য । সুধাংশুরঞ্জন সাহা । সারঙ্গ প্রকাশনী । একশো টাকা ।
' বৃষ্টিতে ভিজে কাঁপতে কাঁপতে/ একা ঘরে ঢুকে বুঝি/ ভালোবাসার প্রকৃত মানে ।' কিংবা , 'দেখ, তোমার অপেক্ষায়/ প্রতিবিম্ব নয়/ এখনও এক তুমুল যুবক ।'- এর মতো বলিষ্ঠ প্রেমের জন্য তারিয়ে তারিয়ে পড়ে নিতে হয় কবি সুধাংশুরঞ্জন সাহা-র 'শ্রেষ্ঠ প্রেমের পদ্য '। আসলে প্রেম মানে শুধুমাত্র অর্গ্যাজম হলে এই অনুভব আসতো না কারো, কিন্তু প্রেম এমন এক অমোঘ বিষয় যার ভেতর দিয়ে হাজারো প্রেমের কবিতা লেখা হলেও মনে হয় যেন কিছুই যেন হল না ।মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া শ্যামল গুপ্তের লেখা গানটির কথা বারবার মনে আসে ' কেন আরো ভালোবেসে যেতে পারে না হ্ঋদয় ।'
এই কবির অবস্থা যখন এমন তখন তিনিতো লিখে যাবেন: '' থরথর করে কেঁপেছিল ঠোঁট/ কী যে জ্বর/ দুচোখে ছিল তার প্রেমের করাত ।' -এর মতো প্রেমোজ্জ্বল পংক্তি ।
কবি সুধাংশু যা লেখেন তার মধ্যে অহেতুক ছলনা থাকে না । কিংবা ন্যাকা ন্যাকা দিক নিয়ে দুমড়োন মুচড়োন করে অপ্রয়োজনীয় শব্দচয়ন গড়ে তোলার ইচ্ছে । সত্যি বলার যোগ্যতা আছে কবির , অনবরত তিনি ভালোবাসা অর্থাৎ প্রেম আবিষ্কার করতে চান কবিতার মাধ্যমে ।
সে কারণে সুধাংশু লেখেন : ' যেই বাড়ালাম হাত/ জল নয় পদ্ম নয়/ উঠল শুধু তাপ । ' এই তাপ পংক্তিতে পংক্তিতে ছেয়ে আছে এ গ্রন্থে। মুক্তিরাম মাইতির প্রচ্ছদ রঙের মাধ্যমে প্রেমের সান্নিধ্য চিনিয়ে দেয় বিমূর্ত ভঙ্গিমায় ।
শ্রেষ্ঠ প্রেমের পদ্য । সুধাংশুরঞ্জন সাহা । সারঙ্গ প্রকাশনী । একশো টাকা ।
' বৃষ্টিতে ভিজে কাঁপতে কাঁপতে/ একা ঘরে ঢুকে বুঝি/ ভালোবাসার প্রকৃত মানে ।' কিংবা , 'দেখ, তোমার অপেক্ষায়/ প্রতিবিম্ব নয়/ এখনও এক তুমুল যুবক ।'- এর মতো বলিষ্ঠ প্রেমের জন্য তারিয়ে তারিয়ে পড়ে নিতে হয় কবি সুধাংশুরঞ্জন সাহা-র 'শ্রেষ্ঠ প্রেমের পদ্য '। আসলে প্রেম মানে শুধুমাত্র অর্গ্যাজম হলে এই অনুভব আসতো না কারো, কিন্তু প্রেম এমন এক অমোঘ বিষয় যার ভেতর দিয়ে হাজারো প্রেমের কবিতা লেখা হলেও মনে হয় যেন কিছুই যেন হল না ।মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া শ্যামল গুপ্তের লেখা গানটির কথা বারবার মনে আসে ' কেন আরো ভালোবেসে যেতে পারে না হ্ঋদয় ।'
এই কবির অবস্থা যখন এমন তখন তিনিতো লিখে যাবেন: '' থরথর করে কেঁপেছিল ঠোঁট/ কী যে জ্বর/ দুচোখে ছিল তার প্রেমের করাত ।' -এর মতো প্রেমোজ্জ্বল পংক্তি ।
কবি সুধাংশু যা লেখেন তার মধ্যে অহেতুক ছলনা থাকে না । কিংবা ন্যাকা ন্যাকা দিক নিয়ে দুমড়োন মুচড়োন করে অপ্রয়োজনীয় শব্দচয়ন গড়ে তোলার ইচ্ছে । সত্যি বলার যোগ্যতা আছে কবির , অনবরত তিনি ভালোবাসা অর্থাৎ প্রেম আবিষ্কার করতে চান কবিতার মাধ্যমে ।
সে কারণে সুধাংশু লেখেন : ' যেই বাড়ালাম হাত/ জল নয় পদ্ম নয়/ উঠল শুধু তাপ । ' এই তাপ পংক্তিতে পংক্তিতে ছেয়ে আছে এ গ্রন্থে। মুক্তিরাম মাইতির প্রচ্ছদ রঙের মাধ্যমে প্রেমের সান্নিধ্য চিনিয়ে দেয় বিমূর্ত ভঙ্গিমায় ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন